বুধবার সকালে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এনইসি বৈঠকে চলতি অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার সংশোধিত এডিপির
মঙ্গলবার ফেসবুকে দেওয়া এক বার্তায় জেলনস্কি বলেন, বর্তমানে খারকিভ ও কিয়েভ রাশিয়ার প্রধান লক্ষ্যবস্তু। আমাদের ভাঙার জন্য। আমাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে দেওয়ার জন্য তারা এখন কিয়েভ ও খারকিভের দিকে আগাচ্ছে।
ফলে আগামী বিশ্বকাপে খেলা অনিশ্চিত হয়ে গেলো দেশটির। সোমবার রাতে যৌথ বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয় ফুটবল বিশ্বের প্রভাবশালী সংগঠন দুটি। এমনকি রাশিয়ার কোনও ক্লাবও ফিফা বা উয়েফার কোনও টুর্নামেন্টে খেলতে
সাইরেন আর বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে ইউক্রেনের বড় শহরগুলো। কিয়েভ ও খারকিভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া। চেরনিহিভ শহরের একটি বেসমারিক ভবনেও মিসাইল হামলা হয়েছে। কিয়েভের কাছের একটি বিমানবন্দরে বিশ্বের সবচেয়ে বড়
সোমবার সকালে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই নির্দেশনা দেন তিনি। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান। এসময় তিনি জানান, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধপরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে
দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভেই প্রকৃত অর্থে রুশ ও ইউক্রেনীয় সৈন্যদের মধ্যে প্রথমবারের মত রাস্তায় রাস্তায় যুদ্ধ হচ্ছে বলে বিবিসির সংবাদদাতা পল অ্যাডামস রোববার জানিয়েছেন। রাস্তার যুদ্ধ কখন কি হবে তা
কিয়েভ কর্তপক্ষের এক বিবৃতিতে বলা হয়, এই মুহূর্তে রাজধানীর রাস্তাগুলোতে প্রচুর গোলাগুলি হচ্ছে। এসময় শহরের বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে থাকতে বলা হয়েছে। এমনকি বাড়ির বেলকুনি ও জানালার পাশে যাওয়া থেকেও বিরত
জোট ন্যাটো বাহিনীর অংশ হিসেবে রোমানিয়ায় ৫০০ সেনা পাঠাচ্ছে ফ্রান্স। রাশিয়া তার প্রতিবেশী দেশ ইউক্রেনে আক্রমণ করার পর ফ্রান্স এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন ফরাসি সেনাপ্রধান থিয়েরি বুরখার্ড। সংবাদমাধ্যম এএফপির
জোরদার করেছে রাশিয়া। হামলার দ্বিতীয় দিন শুক্রবার মধ্যরাতে রাজধানী কিয়েভের চারদিক ঘিরে ফেলেছেন রুশ সেনারা। এ সময় মুহুর্মুহু বিস্ফোরণে কেঁপে উঠে গোটা কিয়েভ। শনিবার ভোরে কিয়েভের একটি সেনাঘাঁটিতে রাশিয়া হামলা
রাজধানী লিসবনে রাশিয়ান দূতাবাসে সম্মুখে পর্তুগালে বসবাসরত ইউক্রেনের নাগরিকরা পুতিনের অনৈতিক যুদ্ধের বিরুদ্ধে রাশিয়ান দূতাবাসের সামনে তাদের জাতীয় পতাকা ও নানা প্রতিবাদী স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে শিশু থেকে বৃদ্ধ সব