দাবি মেনে শর্তসাপেক্ষে দোকানপাট ও শপিংমল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামীকাল থেকে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে। বৃহস্পতিবার (০৮ এপ্রিল) মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো
করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি প্রাইভেট ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় সরকার। কিন্তু তা অমান্য করেই একসঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থীকে গাদাগাদি করে বসিয়ে বরগুনার বিভিন্ন
রোধে সরকার নিষেধাজ্ঞা জারির পর তা বাস্তবায়নে গত দুই দিন রাজধানীসহ সারা দেশে পুলিশকে তেমন তৎপর হতে দেখা যায়নি বলে অনেকে সমালোচনা করছে। তবে পুলিশ বলছে, সরকারের তরফে যে ধরনের
রেকর্ডসংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৬২৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫৯
সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার এক সপ্তাহের জন্য সারা দেশে ‘চলাচলে নিষেধাজ্ঞা’ ঘোষণা করেছে। এর অন্তর্ভুক্ত বিষয়ের মধ্যে গণপরিবহন ও রাইড শেয়ারিং সার্ভিস বন্ধ ছিল অন্যতম। তবে কর্মস্থলগামীদের কথা বিবেচনা করে দেশের
জাহিদ মালেক আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে লকডাউনের সময় স্বাস্থ্যবিধি না মানলে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। তিনি বলেন, দুই হাজারের জায়গায় যদি ৫০,০০০ মানুষ সংক্রমিত হয়ে যায়
করোনাভাইরাসের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় এতিমখানা ছাড়া কওমিসহ সব মাদরাসা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার বিকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সম্প্রতি করোনাভাইরাস সংক্রমণ
লকডাউনের কারণে সারাদেশে এসএসসির ফরম পূরণ স্থগিত রাখা হয়েছে। তবে বিলম্ব ফি ছাড়া নতুন করে ফরম পূরণের সময় বাড়ানো হবে বলে আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড থেকে জানা গেছে। গত ১ এপ্রিল
কোথাও তেমন কড়াকড়ি লক্ষ্য করা যায়নি। দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকলেও রাজধানীতে সকালের দিকে কিছু যাত্রীবাহী বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকাজুড়েই ব্যক্তিগত গাড়ি, সিএনজি, লেগুনা, অটোরিকশা
কাছাকাছি দূরত্বে বাস এলেই হুড়াহুড়ি করে ছুটছে যাত্রীরা, কিন্তু বাস না থেমে ধুলো উড়িয়ে দ্রুত পার হয়ে যাচ্ছে। এমনকি দরজাও খোলা হচ্ছে না। কারণ করোনা সংক্রমণ রোধে অর্ধেক যাত্রী বহনের