আফ্রিকার দেশ বোতসোয়ানায় প্রথম তিনজনের শরীরে শনাক্ত হয়েছে করোনার নতুন ভাইরাসটি। পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় ৬ জন আক্রান্ত হয় নতুন এই ভ্যারিয়েন্টে। এছাড়া হংকংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ফেরত আরও একজনের নতুন এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা জানান, করোনাভাইরাসের এই ধরনটি অন্যান্য ধরনগুলোর চেয়ে অনেক বেশি মিউটেশন করতে সক্ষম। যা উদ্বেগের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। মিউটেশনের কারণে করোনার এই ধরণটি দ্রুত রূপ বদলে ফেলায় করোনা টিকার কার্যকারিতা কমে যেতে পারে। ফলে করোনার নতুন ঢেউয়ের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না বলে আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এটি অধিক সংক্রামক কিনা সেবিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।