রাতে সদর উপজেলার রুইয়েরভাগ গ্রামের ব্রীজের নীচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারনা সে বিষাক্ত কিছু খেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে।
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আবু সাদাদ জানান, জুয়েল হোসে সোমবার সন্ধ্যার দিকে বাই সাইকেল নিয়ে বাড়ী থেকে বের হয়। এরপর সে আর রাতে বাড়ীতে ফিরে আসেনি। পরিবারের লোকজন অনেক স্থানে খোঁজাখুজি করেও তার কোন সন্ধ্যান পায়নি।
রাতে সদর উপজেলার রুইয়েরভাগ ব্রীজের নিচে একটি যুবককে পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী। পরে তাকে উদ্ধার করে নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে মরদেহটি ময়না তদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন। তবে মৃত্যু সঠিক কারন জানাতে পারেনি। ময়না তদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারন জানা যাবে।
শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থল থেকে জুয়েলের বাইসাইকেলটিও পাওয়া যায়নি। একারনে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।