শনিবার (২৯ মে) সকাল ৭টায় হোটেলের মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
নিহত আতোয়ার রহমানের বাড়ি জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর থানাধীন চক মোহিতুল গ্রামে। তাঁর স্ত্রী, দুই পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে।
নওগাঁ সদর মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, যথারীতি উক্ত আতোয়ার রহমান এবং বাবুর্চির সহকারী বাদল রাতে ঐ হোটেলে অবস্থান করছিলেন। আজ সকাল সাড়ে ৬টায় বাবুর্চি সাইফুল ইসলাম এসে প্রধান দরজায় দীর্ঘক্ষণ ধরে ধাক্কা দিয়ে কোন সাড়া না পেয়ে মালিককে খবর দেন। অনেক খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে দরজার বাইরে চাবি পড়ে থাকতে দেখা যায়। চাবি দিয়ে দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে একটি কাপড়ের পুটলীর মধ্যে উক্ত আতোয়ারের রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পাওয়া যায়।
নিহত আতোয়ার রহমান (৫০) একজন খর্বাকৃতির মানুষ হওয়ার সুবাদে সকলের নিকট খুব প্রিয় ছিলেন। তিনি ঐ হোটেল প্রতিষ্ঠার প্রায় ২৫ বছর ধরেই সেখানে কর্মরত ছিলেন। রাজশাহী থেকে ফরেনসিক টীম ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে।