ন ওয়ার্নের মৃত্যু হয়েছে থাইল্যান্ডের কোহসামুইতে। ওয়ার্নের ম্যানজেম্যান্টের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘শেন ওয়ার্নকে তার ভিলায় অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়
এরপর মেডিক্যাল টিমের সর্বোচ্চ চেষ্টা সত্ত্বেও তাকে আর বাঁচানো যায়নি। ওয়ার্নের পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের গোপনীয়তা বজায় রাখার অনুরোধ করা যাচ্ছে। পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে। ‘
১৯৯২ সালে সিডনিতে ভারতের বিপক্ষে ওয়ার্নের টেস্ট অভিষেক হয়েছিল। অভিষেকে ১৫০ রানে পেয়েছিলেন মাত্র ১ উইকেট। পরের বছর ওয়েলিংটনে হয় ওয়ানডে অভিষেক। ১৪৫ টেস্টের ক্যারিয়ারে ৭০৮টি উইকেট নিয়েছেন ওয়ার্ন। যা টেস্ট ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর ৩২৫টি আবার ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। এছাড়া ১৯৪ ওয়ানডেতে ২৯৩ উইকেট নিয়েছিলেন। ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে শিরোপা জয়ের পাশাপাশি ফাইনালে ম্যাচসেরা হয়েছিলেন ওয়ার্ন।
১৯৯৩ অ্যাশেজে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে মাইক গ্যাটিংকে বোল্ড করা ওয়ার্নের সেই জাদুকরি ডেলিভারিটি ‘শতাব্দীর সেরা ডেলিভারি’ হিসেবে ক্রিকেট ইতিহাসে চিরস্থায়ী জায়গা করে নিয়েছে। লেগ স্পিন যখন ধুঁকছিল, তখনই ওয়ার্ন লাইমটাইটে এসে এই ঘূর্ণি আক্রমণে যোগ করেন নতুন গ্ল্যামার ও আক্রমণাত্মক মনোভাব। তিনি একাই হারাতে বসা লেগ স্পিন আক্রমণকে পুনরুজ্জীবীত করেছিলেন। এই কিংবদন্তি স্পিনার দুই দিন আগেও ইংল্যান্ড জাতীয় দলের কোচ হতে চেয়েছিলেন।