মঙ্গলবার দুপুরে, এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান মন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা একদিনে ১ কোটি মানুষকে টিকা দিতে চাই। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষকে। কারণ শ্রমজীবীদের অনেকে এখনো টিকা নেননি। ২৬ তারিখের পরও টিকা কার্যক্রম চলবে। তখন দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজে বেশি গুরুত্ব দেয়া হবে। তাই এখনো যারা টিকা নেননি দ্রুত নিয়ে নেন। ২৬ তারিখে সব ইউনিয়নে টিকা দেয়া হবে। কেন্দ্রের নাম ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জানিয়ে দেয়া হবে। ওই দিন ভোটার আইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন সনদ নিয়ে গেলেই টিকা পাবেন নাগরিকরা। এছাড়া যাদের ভোটার আইডি কার্ড, জন্মনিবন্ধন নেই তারা নিজ ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর দিয়েও টিকা নিতে পারবেন। আর মোবাইল না থাকলে তার নাম-ঠিকানা নিয়ে টিকা দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, এখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে ১০ কোটি টিকা মজুদ আছে। যদি মানুষ টিকা নেয়, তাহলে দেড় কোটি ভ্যাকসিন দেয়ার সক্ষমতা রয়েছে। এপর্যন্ত ২৮ কোটি ৫০ লাখ ভ্যাকসিন পেয়েছে বাংলাদেশ। আর দেয়া হয়েছে ১৮ কোটি ৫০ লাখ মানুষকে। এসময় তিনি সবাইকে ভ্যাকসিন নেয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, হাসপাতালে মারা যাওয়া রোগীদের মধ্যে ৮৫ ভাগ ভ্যাকসিন নেননি। আগের চেয়ে সংক্রমণ এবং আক্রান্তের সংখ্যা কমেছে। তাই আমরা আজ থেকে স্কুল-কলেজ খুলে দিয়েছি।