রাশেদিনের শেষ সময় থেকে মুসলিম বিশ্বে বিভিন্ন শ্রেণির বিভ্রান্ত দলের উদ্ভব হয়। তাদের বিভ্রান্তিকর কর্মকাণ্ডের ফলে ঈমানহারা হয়েছে বহু মানুষ। রাসুলুল্লাহ (সা.) ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির ব্যাপারে বলেন, ‘পরবর্তী প্রত্যেক
স্বাভাবিকসুুলভ ও মানবতার ধর্ম। ইসলাম শান্তি ও ভালোবাসার কথা বলে। সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের অধিকার ও কর্তব্যের কথা বলে। মানবশিশু মানবসমাজের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শিশুরাই আগামীর উৎস। তাদের ওপর নির্ভর
আল্লাহ বলেন, ‘সে (ফেরাউন) বলল, হে মুসা, তুমি কি আমার কাছে এসেছ তোমার জাদু দিয়ে আমাদেরকে আমাদের দেশ থেকে বহিষ্কার করতে? আমরাও অবশ্যই তোমার কাছে উপস্থিত করব এর অনুরূপ জাদু।
পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন ভাষা। খ্রিস্টপূর্ব তিন হাজার বছর আগে এই ভাষার উদ্ভব হয়। উপমহাদেশের মুসলিম ইতিহাসের সঙ্গে ফারসি ভাষার নিগূঢ়তম সম্পর্ক রয়েছে। দীর্ঘ পাঁচ শ বছর ফারসি ভাষা ছিল ভারতীয়
সব সৃষ্টিকেই মহান আল্লাহ যুগল করে বানিয়েছেন। সর্বোত্তম সৃষ্টি মানুষের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। মহান আল্লাহ প্রথমে আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। এরপর তাঁর জুটি হাওয়া (আ.)-কে সৃষ্টি করেছেন। পরবর্তী পর্যায়ে
আলেমরা যে ইসলামী শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন তার পাঁচটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো— ১. বৈশ্বিক ও মানবিক : ইসলামী শিক্ষা কার্যক্রমের প্রথম বৈশিষ্ট্য হলো তা
হজ পরিচালনায় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বেশকিছু প্রণোদনার অনুমোদন দিয়েছে সৌদি আরবের সরকার। দেশটির বার্তা সংস্থা এসপিএ সোমবার এমন খবর প্রকাশ করে। কোভিড-১৯ মহামারিতে ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক খাত ও বিনিয়োগে প্রভাব লাঘবে এমন
(সা.) সর্বদা উম্মতের কল্যাণ চাইতেন। তাই তিনি তাঁর উম্মতকে সব সময় এমন বিষয়ে নসিহত করতেন, যা তাদের ইহকাল ও পরকালের জন্য কল্যাণকর হবে। যার মাধ্যমে তার উভয় জাহানের সফলতা অর্জন
পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যে, সে কবরে আজাব ভোগ করতে আগ্রহী। জাহান্নামের ভয়াবহ আগুন ও শাস্তি ভোগ করার লোকও পাওয়া যাবে না। বরং সবাই চাইবে আখিরাতের
মানুষ মাত্রই চিন্তা করে কিভাবে নাজাত পাওয়া যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভের সহজ সহজ উপায় কি? কোন আমল করলে সহজে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে সামর্থ্য হবে। তাই কুরআন এবং হাদিসে অগণিত