মেহজাবীন চৌধুরীর সুন্দর জীবনে শনির দশা ডেকে আনেন জিয়াউল ফারুক অপূর্ব—এমনটাই দাবি করেন মেহজাবীন। অন্যদিকে এই অভিযোগের পেছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে, কিন্তু নিজেকে নিরপরাধ বলে দাবি করার সুযোগ পাচ্ছেন না অপূর্ব। এমন গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে একক নাটক ‘শনির দশা’।
রাজীব আহমেদ রচিত এ নাটক পরিচালনা করেছেন মহিদুল মহিম। এতে সুমন ও শাওলী চরিত্রে অভিনয় করেছেন জিয়াউল ফারুক অপূর্ব ও মেহজাবীন চৌধুরী।
এ নাটক প্রসঙ্গে মেহজাবীন চৌধুরী বলেন—‘গল্পটি বেশ মজার। কাকতালীয়ভাবে পাবলিক বাসে আমাদের পরিচয় হয়। এরপর থেকে ঘটতে থাকে একের পর এক অঘটন। যা দেখলে যে কেউ বিশ্বাস করবে, শনির দশা বলে সত্যিই কিছু না কিছু আছে! যদিও গল্পের শেষটা বদলে দেয় সবকিছু।’
নাটকটির গল্প প্রসঙ্গে নির্মাতা মহিম জানান, শাওলী আগেই বাসে বসেছিলেন। পরে এসে তার পাশে বসেন সুমন। শাওলীর গন্তব্য চলে আসায় সে উঠে দাঁড়ায়। এসময় শাওলীর জামা ছিঁড়ে যায়! কারণ সুমন শাওলীর জামার ওপর বসেছিলেন। শাওলী উত্তেজিত হয়ে নিজের ফোন বাসের সিটে রেখে নেমে পড়েন। মোবাইল ফেরত দিতে অপূর্ব যান শাওলীর কাছে। হস্তান্তরের ঠিক আগ মুহূর্তে ছোঁ মেরে মোবাইলটি নিয়ে যায় ছিনতাইকারী!
সিএমভির ব্যানারে নির্মিত হয়েছে ‘শনির দশা’ নাটকটি। এর প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ঈদ উপলক্ষে সিএমভির ব্যানারে নির্মিত হচ্ছে এক ডজন তারকাখচিত নাটক। যার মধ্যে অন্যতম ‘শনির দশা’।