আজ সোমবার সকালে পেট্রোবাংলা প্রস্তাবিত পাইকারি দরের উপর গণশুনানিতে এ প্রস্তাব দেয় প্রতিষ্ঠানটি। বিকেলের অধিবেশনে গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানির ট্রান্সমিশন চাজের্র উপর গণশুনানি গ্রহণ করা হবে।
বিইআরসি চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল উদ্বোধনী বক্তৃতায় বলেন, ‘প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যহার নিধারণ করে আসছে।কমিশন হচ্ছে আধাবিচারিক ব্যবস্থা, এখানে যুক্তি ও প্রমানের মাধ্যমে মূল্যহার নিধারণ করা হয়। পেট্রোবাংলা তার পরিচ্ছন্ন তথ্য উত্থাপন করবে বলেও জানান তিনি।’
বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘জিডিএফ জনগণের পয়সা দিয়ে গঠিত, এখান থেকে ৩হাজার কোটি টাকা নিয়েছে সরকার। সে বিষয়েও পেট্রোবাংলার সঠিক ব্যাখ্যা প্রয়োজন। জিডিএফ’এ চার্জ ধরা হয় ৮৩ পয়সা, কিন্তু পাচ্ছে ৪১ পয়সা, ৪১ পয়সা অনুদান হিসেবে পাচ্ছে পেট্রোবাংলা।’
তিনি আরও জানান, সিস্টেম লস সাড়ে ৮ শতাংশের উপরে। পৃথিবীর কোথাও ২ শতাংশের বেশি নেই। সিস্টেম লস গ্রহণযোগ্য মাত্রায় হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।