ঘূর্ণিঝড়ের যেকোন ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় মাঠে নেমেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ। উদ্ধার অভিযানের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে বাসিন্দাদের। সাগরে মাছ ধরার নৌকাগুলোকে উপকূলে নিয়ে যেতে কাজ করছে দেশটির কোস্টগার্ড।
এছাড়াও পর্যটকবাহী, মাছ ধরার নৌকাসহ সাগরে সবধরনের নৌচলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। যেকোন জরুরি সহায়তার জন্য সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এটি এখনো বাংলাদেশ থেকে এক হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরে রয়েছে। গভীর নিম্নচাপটি বিকেল নাগাদ ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’-তে পরিণত হতে পারে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত বহাল রেখেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে ‘আসানি’র প্রভাব বাংলাদেশে তেমন পড়ার শঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। এটি সমুদ্রে থাকতেই অনেকটা দুর্বল হয়ে যাবে, এরপর মিয়ানমারের উপকূল অতিক্রম করতে পারে।