আক্রান্ত হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। শুধু তিনি একাই নন, গুলশান এভিনিউয়ে তাঁর ‘ফিরোজা’ বাসভবনের ৯ সদস্যের সবাই করোনায় আক্রান্ত। বাসাটি এখন একটি ‘মিনি হাসপাতালে’ পরিণত
মন্ত্রণালয় থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করোনা পজিটিভের কথা বলা হলে বিএনপির কেউই তা জানেন না। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একটি সূত্র এই প্রতিবেদককে খালেদা জিয়ার করোনা পজেটিভের বিষয়টি
করোনাভাইরাস সংক্রমণের লাগাম টানতে আগামী বুধবার থেকে ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ যাচ্ছে সরকার। ‘লকডাউন’ সফল করতে কাজ শুরু করেছে সরকার। এরই মধ্যে গতবারের মতোই ৬৪ জেলায় ৬৪ জন সচিবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তৈরি পোশাক খাতসহ বস্ত্রখাতের সহযোগী শিল্পসমূহকে লকডাউনের বাইরে রাখার দাবি জানিয়েছেন এ খাতের শিল্পোদ্যোক্তারা। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আজ রবিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে পোশাকখাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমইএ ও
চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। আজ রবিবার হাসপাতালসহ একাধিক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে দলের পক্ষ থেকে
৫৬ লাখ ৩ হাজার ৪৫০ জন মানুষ করোনা টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্যে ৩৪ লাখ ৭৪ হাজার ৮৮০ জন পুরুষ এবং ২১ লাখ ২৮ হাজার ৫৭০ জন নারী
প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। সেই সাথে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। শুক্রবার (৯ এপ্রিল) গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭৪৬২ জনের আর মৃত্যু হয়েছে ৬৩ জনের। শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
এক দিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্তের নতুন রেকর্ড তৈরি হয়েছে। জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির দেওয়া তথ্যানুসারে, সে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এক লাখ ৪৫ হাজার তিনশ ৮৪ জন করোনায় আক্রান্ত হিসেবে
১৪ এপ্রিল থেকে সারা দেশে ৭ দিনের কঠোর লকডাউন দেয়া হবে। জরুরি সেবা ছাড়া সব অফিস ও কলকারখানা বন্ধ থাকবে। চলবে না যানবাহন। শুক্রবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে সাংবাদিকদের এ কথা
করোনা সংক্রমণের বিস্তার রোধে মানুষকে বাঁচাতে ভবিষ্যতে প্রয়োজনে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিসিএস কর্মকর্তাদের ৭১তম বুনিয়াদি