মঙ্গলবার দুপুরে, আইনজীবীদের একটি প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর এ কথা জানান তিনি।
আইনমন্ত্রী বলেন, দন্ডপ্রাপ্তদের বিদেশে যাওয়া যাবে কি যাবে না সে ব্যাপারে ৪০১ ধারার কোথাও কিছু বলা নেই। খালেদা জিয়ার মুক্তি মানবিক কারণেই হয়েছে। কেউ জানে বেঁচে না থাকুক এটা সরকার চায় না মন্তব্য করে মন্ত্রী আরও বলেন, আলাপ-আলোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
এর আগে, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির সিনিয়র ১৫ আইনজীবীর একটি প্রতিনিধি দল। গত ২১শে নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. রুহুল কদ্দুস কাজল স্বাক্ষরিত চিঠি মাধ্যমে আইনমন্ত্রী বরাবর প্রতিনিধি দলের তালিকা প্রেরণ করা হং
আইনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রতিনিধি দলে ছিলেন অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, এ জে মোহাম্মদ আলী, জয়নাল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আজম খান, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব আহমেদ খোকন, অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, তৈমুর আলম খন্দকার, ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট মো. রুহুল কদ্দুস কাজল, আবেদ রেজা, মো. আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, মোহাম্মদ আলী, ওমর ফারুক ফারকী।
এছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন জমা দিয়েছে ২০ দলীয় জোটের অন্তর্ভুক্ত পাঁচ দল।