অধিকাংশ কারখানায় শতভাগ নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা নেই। যে কারণে পায়ে হেঁটে বা তিন-চার গুণ বেশি ভাড়া খরচ করে অটোরিকশা ভ্যান, পিকআপ ও ছোট যানবাহনে করে তাদেরকে কর্মস্থলে যাওয়া আসা করতে হচ্ছে। এতে মারাত্মক বিড়ম্বনায় পড়ছেন শ্রমিকেরা।
এদিকে, জেলায় প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা রোগী। মারা যাচ্ছেন অনেকেই। গেল ২৪ ঘণ্টায় করোনা পজিটিভ হয়েছেন ৫৫ জন। মারা গেছেন আরো ৫ জন। গাজীপুরে এ পর্যন্ত ১৯ হাজার ৮৭৫ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৭৭ জন মারা গেছেন।
এমন বাস্তবতায় ছোট যানবাহনে ভ্রমণকালে স্বাস্থ্যবিধিও রক্ষা করতে পারছে না শ্রমজীবী মানুষ। খরচ কমাতে গাদাগাদি করে রিকশা-ভ্যানে অধিকসংখ্যক মানুষ ভ্রমণ করছে। শ্রমিকদের দাবি, লকডাউন চলাকালে তাদের যাতায়াতের জন্য যেন বিশেষ গণপরিবহণ সেবা চালু করা হয়।
উল্লেখ্য, গাজীপুরে ছোট বড় মিলিয়ে ২০৭২টি আরএমজি কারখানা রয়েছে। এসব কারখানায় কাজ করছেন অন্তত ১৮ লাখ শ্রমিক।