নেপালের প্রতিযোগিতায় তার দৃষ্টি ট্রফির দিকে নয়, তবে জিততে পারলে তা হবে বোনাস। তার মূল লক্ষ্য হলো খেলোয়াড়দের পরখ করে দেখা।
ডে শুরু থেকে বলে আসছেন এই প্রতিযোগিতাতে তিনি খেলোয়াড়দের পরখ করবেন। বিশেষ করে যারা নতুন এসেছেন। এছাড়া খেলোয়াড়দের ওপর তেমন কোনও চাপও দিতে ইচ্ছুক নন তিনি। সংবাদ সম্মেলনেও সেই কথাই উচ্চারিত হলো তার কণ্ঠে, ‘যদি আমি বলি যেকোনও মূল্যে সেখানে ট্রফি জিততেই হবে, তাহলে খেলোয়াড়দের ওপর বেশি চাপ দেওয়া হবে। তখন ম্যাচ খেলা কঠিন হতে পারে। আমার লক্ষ্য হলো যদি সব ম্যাচ জিততে পারি তাহলে দারুণ হবে। তারা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। আত্মবিশ্বাস পাবে।’
তবে ট্রফি জেতার সুপ্ত ইচ্ছা যে নেই, তা লুকাননি ইংলিশ কোচ, ‘নেপালের প্রতিযোগিতার অভিজ্ঞতা আসছে জুনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে কাজে দেবে। যদি নেপালে আমরা জিততে পারি তাহলে তা হবে বোনাস। তবে আমার মূল লক্ষ্য খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক ম্যাচের স্বাদ পাইয়ে দেওয়া।’
বাংলাদেশ দলে ২৪ জনের মধ্যে পাঁচজন নতুন। এছাড়া সবশেষ ঢুকেছেন স্ট্রাইকার মোহাম্মদ জুয়েল। নেপালের প্রতিযোগিতা নতুন খেলোয়াড়দের পরীক্ষার মঞ্চ হিসেবে দেখছেন ডে, ‘নেপাল আমাদের র্যাংকিংয়ের কাছাকাছি দল। টেকনিকের দিক দিয়েও। হয়তো কিরগিজস্তানও আমাদের ওপরে আছে। হয়তো প্রতিযোগিতায় সেরা দল তারাই। আমি আগেও বলেছি নতুন খেলোয়াড়দের জন্য এটা ভালো পরীক্ষা হবে। আমি আগেও বলেছি কী ফল হবে, তা নিয়ে ভাবছি না। সবাই যেন খেলতে পারে। কীভাবে তারা আন্তর্জাতিক লেভেলে দলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে, সেটাই হলো দেখার।’
নেপালের কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ কিরগিজস্তানের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের বিপক্ষে