বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় আবেদন করেন এ চিত্রনায়িকা। এতে স্থগিত চাওয়া হয়েছে জায়েদের পক্ষে দেওয়া রায়। আগামি রবিবার এ বিষয়ে শুনানি করা হবে।
এর আগে বুধবার আপিল বোর্ডের সিদ্ধান্ত বাতিল করে, জায়েদ খানের পক্ষে রায় দেয় বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন জায়েদ খান।
গত ২৮শে জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এতে কাঞ্চন-নিপুণ পরিষদ এবং মিশা-জায়েদ পরিষদ নামে দুটি প্যানেলে নির্বাচন হয়। কাঞ্চন-নিপুণ পরিষদ থেকে সভাপতি নির্বাচিত হন ইলিয়াস কাঞ্চন। অপরদিকে, মিশা-জায়েদ পরিষদ থেকে জায়েদ খান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তার কাছে ১৩ ভোটে হেরে যান নিপুণ।
পরে ভোটের দিন থেকে জায়েদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা নিপুণ বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করেন নির্বাচন বোর্ডের কাছে। এতে জায়েদ খানের প্রার্থিতা বাতিল করে নিপুণকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে আদালতে যান জায়েদ খান।
এ অবস্থায় গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে চেম্বার আদালতের আদেশ বহাল রাখেন। পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদক পদে স্থিতাবস্থাও বহাল রাখা হয় ওইদিন। একই সঙ্গে হাইকোর্টকে এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন আদালত।