মঙ্গলবার রবিউল আলম হৃদয় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত রবিউল আলম হৃদয় তার বড় ভাইয়ের এস এস সি ও এইচ এস সি সার্টিফিকেট নকল করে আশুলিয়ার এজিস সিকিউরিটি ফোর্স থেকে প্রশিক্ষণ শেষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা রক্ষীর কাজ করে আসছিল। সবশেষ কর্মস্থল গাজীপুরের হাজীবাড়ি প্লান্ট নামে একটি খামারে কাজ করতে গিয়ে জীবন চন্দ্র দাসের সাথে পরিচয় হয় হৃদয়ের। নকল সার্টিফিকেট দিয়ে কাজে যোগদানের বিষয়টি জানার পর গেলো ১০ ফেব্রুয়ারি রবিউলের কাছে পঞ্চাশ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে জীবন চন্দ্র।
এরপর, চাঁদা না দিলে নকল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরির তথ্য ফাঁস করে দেয়ার হুমকি দেয় জীবন। এমন পরিস্থিতিতে ঘরে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জীবনের পেটে আঘাত করে হৃদয়। ঘটনার পর কর্মস্থল থেকে পালিয়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত নেত্রকোনার হোসেনপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত রবিউল আলম হৃদয়কে।