শনিবার সকালে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রস্তুতি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার। তবে দিবসটি ঘিরে কোন নাশকতার আশংকা নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এসময় শফিকুল ইসলাম বলেন, ইউনিফর্ম পরিহিত পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ, বোম ডিজপোজাল ইউনিট, ডিবি, র্যাব ও সোয়াটের টিম থাকবে। ভিভিআইপিদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হবে শ্রদ্ধা জানানোর প্রক্রিয়া। করোনা পরিস্থিতিতে সবাইকে বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্যবিধি মানারও আহ্বান জানান তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসে সঙ্গে ব্যাগ আনা যাবে না। নিরাপত্তার স্বার্থে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হবে। এ ছাড়া শহীদ মিনারে ব্যক্তিগত পর্যায়ে দুজন এবং সাংগঠনিকভাবে পাঁচজন শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসতে পারবেন।
এছাড়াও, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সার্বক্ষণিক মনিটর করবে ডিএমপির সাইবার সিকিউরিটি বিভাগ। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আমাদের তথ্য দিচ্ছে। তাদের সঙ্গেও আমাদের যোগাযোগ রয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের ঝুঁকির কথা কোনো সংস্থার কাছে পাওয়া যায়নি। এদিকে, আজ রাত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের হোটেল, অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এবং মেসগুলোতে নিরাপত্তা তল্লাশি শুরু হবে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার।