সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জেলার পোরশা উপজেলার বালিয়াচান্দা গ্রামের আব্দুল খালেক গত ৫ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয়েছে মর্মে ৮ মার্চ খাইরুল ইসলাম নামে এক যুবক তার বাবা নিখোঁজ বলে জিডি করতে পোরশা থানায় আসে। এসময় কথাবার্তায় অসঙ্গতি দেখে তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এক পর্যায়ে খায়রুল জানায় সে, তার মা, বোন ও বোন জামাই মিলে খুন করেছে তাদের বাবাকে। পরে রাতের অন্ধকারে মরদেহ বস্তাবন্দি করে ফেলে আসে পার্শ্ববর্তী চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার একটি ড্রেনে।
পরে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বাবা আব্দুল খালেকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তাদের মায়ের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ এনে মৌখিকভাবে তালাক দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেয়ার জের ধরে ক্ষোভে তারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে পুলিশকে জানিয়েছে গ্রেপ্তারকৃতরা।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কে, এম মামুন খান চিশতী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুরাইয়া আকতার, সাপহার সার্কেল সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার, বিজয় কুমারসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।