নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে গাঢ়াগ্রাম ইউনিয়নের একটি কেন্দ্রে নির্বাচনের ফল ঘোষণার সময় সংঘর্ষে রুবেল হোসেন নামে এক বিজিবি সদস্য নিহত হন। নরসিংদীর রায়পুরায় চান্দেরকান্দি ইউনিয়নে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে আরিফ মিয়া নামে এক সিএনজি অটোরিকশা চালক মারা গেছেন।
এছাড়া উত্তর বাখরনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ফরিদ মিয়া নামে আরও একজন মারা গেছে। লক্ষ্মীপুরে সহিংসতায় মাথায় আঘাত পেয়ে ইছাপুরা ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন সজিব নিহত হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জের বাংলাবাজার ইউনিয়নের সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী মেম্বার রাবেয়া বেগমের ভাগনে শাকিল মোল্লাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
অন্যদিকে, পঞ্চসার ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মোস্তফার সমর্থকদের হামলায় আরেক প্রার্থী আলী সিদ্দিকের চাচাতো ভাই, রিয়াজুল শেখ নিহত হয়েছে।
এছাড়া ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলায় নির্বাচনী সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে তিন জনে দাড়িয়েঁছে।
সংঘর্ষ-সহিংসতার মধ্যেই রবিবার তৃতীয় ধাপে ৯৮৬ ইউনিয়ন পরিষদ ও ৯টি পৌরসভায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।