সকাল ৮টায় ডোজ দেয়া শুরু হওয়ার কথা থাকলেও, প্রতিদিনের ডোজ এসে না পৌঁছানোর কারণে টিকা নিতে আসা লোকজনকে ১ ঘন্টারও বেশি সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। ৯টার পর ডোজ এসে পৌঁছালে শুরু হয় কার্যক্রম।
আরেকদিকে এসএমএস প্রাপ্তরা ডোজ নেয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন। ফলে দ্বিতীয় ডোজ নেয়ার তারিখ থাকলেও, এসএমএস না পাওয়ায় ডোজ নিতে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে অসন্তোষ।
টিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষ বলছেন, যদি এসএমএস’ই গুরুত্ব পায়, তাহলে তাদের আরেকটি নোটিস দিয়ে এসএমএস পাঠানো যেত। কষ্ট করে আসতে হতো না।
করোনা টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখের বেশি মানুষ। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন প্রায় ৩৫ লাখ। সরকারের কাছে মজুদ আছে প্রায় ১১ লাখ। অর্থাৎ ঘাটতি রয়েছে প্রায় ১২ লাখ।