শুক্রবার হিজাব নিষিদ্ধ করার বিরুদ্ধে বিক্ষোভের পরই তাদের বহিষ্কার করা হয়। আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়।
বহিষ্কার হওয়ার পরও স্কুলের ছাত্রীরা তাদের দাবিতে অনড়। তারা বলেন, ‘হিজাব আমাদের অধিকার। আমরা মৃত্যু বরণ করতে রাজি। কিন্তু হিজাবের সঙ্গে আপস করব না।’
এছাড়াও, বহিষ্কার হওয়া ছাত্রীদের অনির্দিষ্টকালের জন্য স্কুল চত্বরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ওই ছাত্রীদের পাশাপাশি বাকিদের বিরুদ্ধেও ১৪৪ ধারা ভাঙার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে, হিজাব বা কোনও ধর্মীয় প্রতীক পরে ক্লাস নেয়া যাবে না, কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেছেন তুমাকুরুর একটি বেসরকারি কলেজের অতিথি শিক্ষক। গত তিন বছর ধরে তিনি ওই কলেজে ইংরেজি পড়াতেন। সম্প্রতি কলেজের অধ্যক্ষ তাকে ডেকে হিজাব পরে ক্লাস না নেয়ার নির্দেশের কথা জানান। তার পরই তিনি পদত্যাগ করেন।