প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন কেনা দুটি বিমানের মাধ্যমে আশেপাশের দেশের সাথে যোগযোগ আরো বাড়বে, পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নতি হবে। কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানের তৈরি করতে কাজ করছে সরকার।
সরকার প্রধান আরও বলেন, বিমান দুটি অত্যন্ত আধুনিক। এ বিমান দ্রুত বায়ু দূষণ রোধ করে। তাই যাত্রীদের স্বাস্থ্যসেবার বিষয়ে কোনো দুশ্চিন্তা থাকবে না। নিজস্ব বিমানে হাজীদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় সৌদি আরব পাঠানো যাবে বলেও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই উড়োজাহাজ দুটির নাম রেখেছেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স অত্যাধুনিক ড্যাশ ৮-৪০০ দুটি উড়োজাহাজ বহরে যুক্তকরণের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ও স্বল্প দূরত্বের আন্তর্জাতিক রুটগুলোতে ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। এতে যাত্রীসাধারণ অতি সহজেই তাদের নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছতে পারবেন।
এ ছাড়া এ উড়োজাহাজে বেশি লেগস্পেস, এলইডি লাইটিং এবং প্রশস্ত জানালা থাকার কারণে ভ্রমণ হয়ে উঠবে অধিক আরামদায়ক ও আনন্দময়।
উড়োজাহাজ দুটি বাংলাদেশ ও কানাডা সরকারের মধ্যে জিটুজি ভিত্তিতে কেনা তিনটি উড়োজাহাজের মধ্যে দ্বিতীয় ও তৃতীয়টি।