পরে সেখানে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত কমিটির প্রধান জানান, সব বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হবে।
এর আগে, ইউজিসি থেকে সাত শিক্ষকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে, উপাচার্যের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের দালিলিক প্রমাণসহ সাক্ষীদের উপস্থিত থাকতে তদন্ত কমিটির পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়।
২০১৯ সালে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো উপাচার্যের বিরুদ্ধে আনীত ৪৫টি অভিযোগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, মহামান্য রাষ্ট্রপতির নির্দেশনা অমান্য করে ক্যাম্পাসে ধারাবাহিক অনুপস্থিতি, ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির ঘটনা ধামাচাপা দেয়া, ইউজিসির নির্দেশনা অমান্য করে জনবল নিয়োগ, শিক্ষক ও জনবল নিয়োগে দুর্নীতি ও অনিয়ম, নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি হয়েও অনুপস্থিতি থাকা, নিরাপত্তাহীন ক্যাম্পাস, ইচ্ছেমত পদোন্নতি, আইন লঙ্ঘন করে একাডেমিক প্রশাসনিক পদ দখল ও ক্রয় প্রক্রিয়ায় নীতিমালা লঙ্ঘন।
সম্প্রতি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি ১০ তলা ভবন ও একটি স্মৃতিস্তম্ভের নির্মাণকাজেও উপাচার্যের অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে ইউজিসির আরেকটি তদন্ত কমিটি। এজন্য উপাচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওই কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে।