করোনায় আরও ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১০ হাজার ৪৯৭ জন।এ নিয়ে টানা চতুর্থ দিনের মতো দেশে করোনায় শতাধিক মানুষের মৃত্যুর খবর দিলো স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের তিন
এর আগে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে সরকার সারাদেশে আরো এক সপ্তাহ সর্বাত্মক লকডাউন বাড়ানোর সক্রিয় চিন্তা ভাবনা করছে বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে জীবন ও জীবীকার প্রয়োজনে সরকার
রবিবার রাতে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৩১তম সভায় বিধিনিষেধ বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। এ নিয়ে পূর্ব পরিকল্পনা তৈরির রাখার পরামর্শও দেয়া হয়েছে। এ বছরের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে
২৪ ঘণ্টায় মারণভাইরাস করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরো ১০২ জনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
এনিয়ে দেশটিতে মোট মৃত্যু ১ লাখ ৭৫ হাজার ছাড়িয়েছে। ব্রাজিলে গেল একদিনে মৃত্যু ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। দেশটিতে একদিনে শনাক্ত ৭৬ হাজারের বেশি। এপর্যন্ত দেশটিতে মোট মৃত্যু ৩ লাখ ৬৯ হাজার
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর হু হু করে মৃত্যু বাড়ায় গত ১৫ দিনেই দেশে এক হাজার রোগী মারা গেছেন। গত বছর মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পর বাংলাদেশে হাজার মৃত্যু ঘটতে
মহামারী করোনাভাইরাসে বিস্তার বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়ার পর সব মিলিয়ে দেশে শতাধিক সংসদ সদস্য আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে বর্তমান সংসদের চারজন আইন প্রণেতার। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক মাস লড়াই করে বুধবার
শতাধিক রেকর্ড মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ করোনাভাইরাস আক্রান্তে মৃত্যুর একটি ‘খারাপ’ তালিকায় ঢুকে গেল। বাংলাদেশকে নিয়ে আগের ২৪ ঘন্টায় ১০০ মানুষ মারা যাওয়া দেশ হলো ২৪টি। দেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণে প্রথম
২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরো ৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় মোট মারা গেলেন ১০ হাজার ৮১ জন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ১৯২ জন
সোমবার (১২ এপ্রিল) এ প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এসব বিধি-নিষেধ কঠোরভাবে পালনের জন্য সংশিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিবদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনার অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব, সব বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসককে পাঠানো